উল্লেখ্য যে,গত ৯ই ডিসেম্বর জেলা পরিষদ হল রুমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের পাঠদান,দক্ষতা,উদ্ভাবনী কৌশল,পাঠ প্রস্তুতি,পাঠ মূল্যায়ন,শিক্ষকের সহ:শিক্ষাক্রমিক পারদর্শিতা,শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পর্যালোচনা পূর্বক যাচাই-বাছাই করে জেলা পর্যায়ে তিনি শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকা নির্বাচিত হন। তাঁর এই অর্জনে তাঁকে তাৎক্ষনিক অভিনন্দন জানিয়েছেন কর্মরত সকল শিক্ষক-শিক্ষিকাগণ।
এখানে উল্লেখ্য যে, শমসের নেওয়াজ মুক্তা ২০১৩ ইং সালেও উপজেলায় এবং পরবর্তীতে জেলা পর্যায়েও শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকার খেতাব অর্জন করেছিলেন। সরকার কর্তৃক সিলেক্টেড হয়ে শ্রীলঙ্কা সফরও সম্পন্ন করে এসেছেন ২০১৬ইং তে।
জানা যায়, শমসের নেওয়াজ মুক্তা “শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক” প্রাঙ্গণে বরাবরই অবদান রেখে চলেছেন। তিনি ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ্’০৯-এ শিক্ষক পর্যায়ে লোক ও নজরুল সঙ্গীতে ১ম স্থান অধিকার করেন।এছাড়াও শিক্ষা ও চাকুরীতে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ “জয়িতা’১৩ পুরষ্কার, ২০০২ সালে জেলার শ্রেষ্ঠ গার্লস গাইড, ১৯৯৬ সালে শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী নির্বাচিত হওয়া সহ সংগীতে অনেক সফলতা অর্জন করেন।
মুক্তা কুতুবদিয়ার ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কুতুবদিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র শিক্ষক আক্কাস উদ্দিন ও মরহুমা তাহমিনা খানম’এর সুযোগ্য কন্যা এবং কুতুবদিয়া সরকারি কলেজের শিক্ষক শওকতুল ইসলামের সহধর্মিনী।