1. kalamazad28@gmail.com : risingcox.com : Rising Cox
  2. msalahuddin.ctg@gmail.com : RisingCox :
  3. engg.robel@gmail.com : risingcoxbd :
বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩, ০৫:৪৬ অপরাহ্ন

রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তে বিজিবির টহল বৃদ্ধি

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ১০ এপ্রিল, ২০২০
  • ৩ Time View

রারাইজিং কক্স ডেস্ক : কক্সবাজারের উখিয়া সীমান্তে দেড় শতাধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি ও স্থানীয় লোকজন।

বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে রোহিঙ্গাদের একটি দল পালংখালী ইউনিয়নের আঞ্জুমানপাড়া এলাকা দিয়ে প্রবেশের চেষ্টা করে। তখন মসজিদে মাইকিং করে স্থানীয়দের সর্তক থাকতে বলা হয়।

এরপর থেকে সীমান্তে টহল বৃদ্ধি করে বিজিবি। পাশাপাশি সেখানকার জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় লোকজন পাহারা বসিয়েছে প্রবেশ ঠেকাতে। খবর পাওয়া যায়, তাদের মধ্যে অনেকে করোনা আক্রান্ত হয়েছে।

শুক্রবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করে কক্সবাজার বিজিবি ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আলী হায়দার আজাদ আহমেদ বলেন, ‘সীমান্তে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের খবরে বেশ কয়েকটি পয়েন্টে নজরদারি ও টহল বাড়ানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত সীমান্তে কোন অনুপ্রবেশেকারি চোখে পরেনি। তবে নতুন করে কেউ অবৈধভাবে প্রবেশ করতে না পারে, সেজন্য আমরা সর্তক অবস্থানে রয়েছি। ’

বিজিবির টহল ও স্থানীয়রা পাহারা না দিলে রোহিঙ্গাদের দলটি বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতো, এমন মন্তব্য করেন পালংখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী।

তিনি বলেন, ‘সীমান্তে বিজিবি ও স্থানীয় লোকজন সর্তক না থাকলে, এতক্ষণে রোহিঙ্গাদের দলটি বাংলাদেশে ঢুকে যেতো। বিজিবি যথেষ্ট কষ্টে করেছে, সারা রাত পাহারা দিয়েছে। এমনকি বিজিবির সিও নিজে উপস্থিত ছিলেন। আমাদের পাহারা এখনো অব্যাহত রয়েছে।’

উখিয়ার পালংখালী আঞ্জুমানপাড়ার ইউপি সদস্য সুলতান আহমদ বলেন, ‘রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তের কাছাকাছি গভীর রাত পর্যন্ত পাহারা দিয়েছি। ফলে এপারের বিজিবি ও স্থানীয়দের তৎপরতা দেখে অনুপ্রবেশকারি দল হয়তো সেদিকে ফিরে গেছে। দলটি মিয়ানমারের অভ্যন্তরে শামলা খাল নামক এলাকায় অবস্থান করছে। তবে তারা সুযোগ বুঝে যে-কোন মুহূর্তে ঢুকতে পারে। ফলে আমরা সর্তক অবস্থানে রয়েছি।

টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পরিচালক (অপারেশন) মেজর রুবায়াৎ কবীর বলেন, ‘রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের খবরে সীমান্তে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবি সর্বোচ্চ সর্তক অবস্থানে রয়েছে।’

তাছাড়া সীমান্ত এলাকা বিশাল, তাই স্থানীয়দেরও সর্তক থাকার আহবান জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, উখিয়ার আঞ্জুমানপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২০১৭ সালে ২৫ আগস্ট পর দলে দলে রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছিল। তারা এখন উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রয়েছে। বর্তমানে কক্সবাজারের ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বসবাস করছে। সমকাল

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2023 Rising Cox
Theme Customization By NewsSun